ইসলাম ধর্ম



গোপনে দান করা ইহকালে পরকালে সকল ক্ষেত্রেই কল্যানকর কারণ আমরা বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে জানি প্রকাশ্যে দান বা কারো উপকার করা অর্থ খাল কেটে কুমির আনা কারণ বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি আজ আপনি যার উপকার করেলন
সে যখন বিপদমুক্ত হয়ে সুস্থ স্বাভাবিক অবস্থায় পৌছাবে, তখন সে অবশ্যই আপনার শত্রুতে পরিণত হবে, সে আপনার সাথে অকারণে শত্রুতা করবে অর্থা আপনি প্রকাশ্যে দান করলেন বা উপকার করলেন এর অর্থ হচ্ছে আপনি আপনার একজন শত্রু বাড়ালেন, বাস্তবে ৯০% ক্ষেত্রেই এরূপ হতে দেখা গেছে; মানুষ সৃষ্টির ১ম থেকেই এরূপ হয়েছে, আল্লাহ্ হযরত আদম[আঃ] কে সৃষ্টি করলেন, তাঁকে জান্নাত দিলেন, যা দরকার সবকিছুই দিলেন এর বিনিময়ে আল্লাহ্ উনার কাছে কিছু চাইলেন না শুধু বললেন গন্ধম ফল না খাওয়ার জন্য; কোন কাজ করার জন্য নয় বরং শুধু একটা কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য বললেন; কিন্তু চরম অকৃতজ্ঞের মত তিনি সেই কাজটাই সবার আগে করলেন; আল্লাহ্ যদি উনাকে ক্ষমতা দিতেন তাহলে তিনি সবার আগে আল্লাহ্র সবচেয়ে বড় ক্ষতি করতেন; কেন তিনি এরূপ করলেন কারণ আল্লাহ্ উনাকে উনার প্রয়োজনীয় সবকিছুর ব্যবস্থা করে উনার চরম উপকার করেছিলেন
আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা= আমার নানার বয়স যখন ১৭বছর তখন উনার বাবা মারা যায়, আমার নানার ৫ভাই ২বোন, উনার সবচেয়ে ছোট ভাইয়ের বয়স তখন ছিল মাস এবং আমার নানা ছিলেন সবার বড়; আমার নানা উনার ভাই-বোনদের নিজের সন্তানের মত মানুষ করেছেন এবং প্রতিষ্ঠিত করেছেন; বর্তমানে এরা সবাই আমার নানার শত্রুতে পরিণত হয়েছে ৷আমার বাপ পাকিস্তান আমলে বুয়েট থেকে পাশ করা ইন্জিনিয়ার ছিলেন, উনি BADC এর ডাইরেক্টার ছিল;আমার বাপ-চাচারা ৪ভাই ১বোন,আমার দাদা গরিব মানুষ ছিলেন; আমার বাবা-মা আমার চাচা-ফুফুদের প্রতিষ্ঠিত করতে যাকিছু করার দরকার তাই করেছেন, এখন আমার চাচা-ফুফু সবাই আমাদের শত্রুতে পরিণত হয়েছে ৷আমার দাদা উনার বাপ মারা যাওয়ার পর উনার সবচেয়ে ছোট ভাইকে লালন-পালন করেছিলেন পরে উনি আমার দাদার একজন বড় শত্রুতে পরিনত হয় ৷আমার নানার মামাত ভাই নাভানার ডাইরেক্টার উনি আমার এক খালুকে নাভানাতে চাকরি দিয়েছিলেন, পরে ঐ খালু আমার নানার মামাত ভাইয়ের বড় শত্রুতে পরিণত হয় ৷আমার বাপও অনেক লোককে চাকরি দিয়েছিল তারা বেশিরভাগই এখন আমাদের শত্রুতে পরিনত হয়েছে ৷আমাদের পাশের বাসার এক গরিব মহিলাকে আমার মা টাকা-পয়সা,খাবার দিয়ে বিভিন্নভাবে অনেক সাহায্য করেছিলেন পরে ঐ মহিলা রাত্রবেলা সবাই যখন ঘুমে তখন আমাদের বাসার নলকুপের মধ্যে বিষ দিয়ে যায় শত্রুতা করে ৷তবে সবাই এরূপ অকৃতজ্ঞ নয় ৷

মোবারকবাদ | আমরা আল্লাহ্ তার রাসুলকে মহব্বত করি | হজরত আবুবকর (রাঃ) বলেনঃ যখন রাছুলুল্লাহ্ (ছঃ) এই সংবাদ পাইলেন যে, পারস্যবাসীরা (পরলোকগত) কিসরার কন্যাকে তাহাদের শাসক (সম্রাজ্ঞী) নিরবাচিত করিয়াছে, তখন তিনি বলিলেনঃ সেই জাতি কখনই সফলতা অর্জন করিতে পারে না যাহারা দেশ (রাষ্ট্র) পরিচালনার দায়িত্ব কোন মহিলার হাতে সোপর্দ করে (৪৩৭৯) |
বাংলাদেশের মহিলা শাষকরা গত ২০ বছরে নিজেরা ঝগড়া করা, হরতাল করা, দেশকে বিশ্বের এক নম্বর দূণির্তীগ্রস্থ দেশে পরিণত করা ছাড়া আর কোন কাজ করতে পারেনি |
আমেরিকা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারার কারণ সেখানে ১৯৯৫ সাল পরযন্ত মহিলাদের দেশের প্রেসিডেন্ট হওয়া নিষিদ্ধ ছিল |
মহিলাদের মস্তিষ্কের দক্ষতা কম তা শুধু একটা উদাহরণের মাধ্যমে বুঝা যেতে পারে আমরা যত বৈজ্ঞানিক যন্ত্র বা তত্ব ব্যবহার করি এর সবই আবিষ্কার করেছে পুরুষ বৈজ্ঞানিকরা; কোন মহিলা বৈজ্ঞানিক একটি যন্ত্র বা তত্বও আবিষ্কার করতে পারে নাই |
আল্লাহ্ পাক কোরআনে বলেনতোমাদের সামর্থ অনুযায়ী যুদ্ধের অস্ত্র-শস্ত্র সরঞ্জাম যোগার কর(অর্থাৎ যোগার করে রাখ) যা তোমাদের শত্রু দিগকে ভীত করবে।(সুরা আনফাল,আয়াত=৬০)
হজরত আয়েশা (রাঃ) বলেনঃ রাছুলুল্লাহ্ (ছঃ) বলিয়াছেনঃ “লাত্ ও উযয” এই মূর্তিদ্বয়ের পূজা না করা পযর্ন্ত দিন ও রাত শেষ হবে না; অর্থাত কিয়ামত হবে না ।আরও বর্ণিত আছে, ঈমানদারগণের মৃত্যুর পর পৃথিবীতে হাবশীদের রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে । তারা আল্লাহর ঘর কাবা শরীফকে ভেঙ্গে চুরমার কোরে ফেলবে । পবিত্র হজ্জব্রত বন্ধ হয়ে যাবে । হজরত আবু হুরাইরাহ্ (রাঃ) বলেনঃ রাছুলুল্লাহ্ (ছঃ) বলিয়াছেনঃ (কেয়ামতের আগে) কাবা ধ্বংস করিবে আবিশিনিয়ার এক ছোট নলা বিশিষ্ট ব্যক্তি। তখন লজ্জাশরম ও আইন শৃঙ্খলার কোন বালাই থাকবে না । মানুষ হবে কুকুরের চেয়েও নিকৃষ্ট; তারা কুকুরের মত পথে, ঘাটে, মাঠে প্রকাশ্যে জিনা ও ব্যভিচার করতে থাকবে । হত্যা রাহাজানী চরম আকার ধারণ কোরবে; দুর্ভিক্ষ, মহামারী, ধ্বংস ও লুটতরাজ লেগেই থাকবে ।
১. জ্বীনের আছর ও তার প্রতিকার
১. জ্বীন জাতি ও তার পরিচয়😈
বাংলাদেশ একটি উন্নত দেশ ।





http://www.hobbiesams89.blogspot.com 


http://samples98.wordpress.com/
আলহামদুলিল্লাহ! 

No comments:

Post a Comment